The খেলার খবর Diaries
তিনি ২০১৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেন।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আবারও ধনী রাষ্ট্রে পরিণত করা হবে বলেও ভাষণে উল্লেখ করেছেন নতুন প্রেসিডেন্ট।
ছবির ক্যাপশান, প্রেসিডেন্ট নির্বাচন জেতার পর ওয়াশিংটন ডিসিতে বিপুল সংখ্যক মানুষের সমাবেশে মি. ট্রাম্প।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পরে ভাষণে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ট্রাম্প ১৯৯৮ সালে স্লোভেনিয়ান-বংশোদ্ভুত মডেল মেলানিয়া নসের সাথে প্রণয় সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন[৩৩৬] এবং ২০০৫ সালের জানুয়ারীর ২২ তারিখে ফ্লোরিডার পাম বিচ দ্বীপে বেথেসডা-বাই-দ্য-সি এপিসকোপাল চার্চে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।[৩৩৭] ২০০৬ সালে ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়া মার্কিন নাগরিকত্ব লাভ করেন[৩৩৬] এবং একই বছর ২০০৬ সালে মিলেনিয়া এবং ট্রাম্প, ব্যারন উইলিয়াম ট্রাম্প নামের একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেয়।[৩৩৮]
ইতিহাসের সাক্ষী: ১৯৪৭ সালে কীভাবে দু'ভাগ হয়েছিল কাশ্মীর
ট্রাম্পের অভিযোগগুলি রাজ্য নির্বাচন কর্মকর্তাদের দ্বারাও খণ্ডন করা হয়,[২৪০] এবং সুপ্রিম কোর্ট বাইডেনের জয়ী চার রাজ্যের ফলাফল বাতিলের আবেদন শুনতে অস্বীকার করে।[২৪১] ট্রাম্প ফলাফল উলটাতে রাজনৈতিক চাপ প্রয়োগ করেন, রিপাবলিকান স্থানীয় ও রাজ্য কর্মকর্তাদের,[২৪২] রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের,[২৪৩] জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট,[২৪৪] এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট পেন্সকে[২৪৫] লক্ষ্য করে ইলেক্টর প্রতিস্থাপন, জর্জিয়া কর্মকর্তাদের ভোট "খুঁজে বের করতে" বা "পুনর্গণিত" ফল ঘোষণার অনুরোধের মতো পদক্ষেপ চাপ দেন।[২৪৩] নির্বাচন-পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে ট্রাম্প প্রকাশ্য কর্মকাণ্ড থেকে সরে যান।[২৪৬] তিনি প্রাথমিকভাবে বাইডেনের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় সরকারি কর্মকর্তাদের সহযোগিতা বন্ধ করেন।[২৪৭][২৪৮] তিন সপ্তাহ পর জিএসএ-র প্রশাসক বাইডেনকে নির্বাচনের "স্পষ্ট বিজয়ী" ঘোষণা করে ট্রানজিশন সম্পদ বরাদ্দের অনুমতি দেন।[২৪৯] ট্রাম্প দাবি করেন গাজা তিনি জিএসএকে ট্রানজিশন প্রক্রিয়া শুরু করার পরামর্শ দিয়েছেন, তবে আনুষ্ঠানিকভাবে পরাজয় স্বীকার করেননি।[২৫০][২৫১] ২০ জানুয়ারি বাইডেনের শপথগ্রহণে ট্রাম্প উপস্থিত হননি।[২৫২]
ডিগ্রি অর্জনের পরই রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় মনোনিবেশ করেন তিনি। মি. ট্রাম্প অবশ্য দাবি করেছেন রিয়েল এস্টেট ব্যবসা দাঁড় করানোর জন্য বাবার কাছ থেকে ‘সামান্য’ পরিমাণে ঋণ নিতে হয়েছিল তাকে। এই ঋণের পরিমাণ ছিল ১০ লক্ষ ডলার।
সেই সময় মি. ট্রাম্পের বয়স ছিল ৫২ এবং মেলানিয়া নাউসের বয়স ছিল ২৮ বছর।
২০২০ সালেও তিনি প্রেসিডেন্ট পদের জন্য রিপাবলিকান প্রার্থী হিসাবে ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন। সেই বছর করোনাভাইরাস মহামারির আধিক্য দেখা যায়। ওই পরিস্থিতি মোকাবিলায় তার ভূমিকা নিয়ে কড়া সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল মি. ট্রাম্পকে।
এই বছরের মে মাসে ২০১৬ সালের নির্বাচনের আগে প্রাপ্তবয়স্ক-চলচ্চিত্রের তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে (মুখ বন্ধ রাখতে) অর্থ দেওয়া সংক্রান্ত জালিয়াতির মামলার ৩৪টা অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত more info হন মি. ট্রাম্প।
শপথ গ্রহণের দিনটিকে, ২০শে জানুয়ারি ২০২৫কে তিনি 'মুক্তির দিন' বলে বর্ণনা করেন।
ট্রাম্পের ৩য় পুত্র এরিক (দ্য ট্রাম্প অর্গানিজেশ্যানের নির্বাহি সহ-সভাপতি) ট্রাম্প জীবনে তিনবার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন।[৩২৫] তার ব্যক্তিগতজীবন ব্যাপকভাবে মিডিয়া কাভারেজ অর্জন করেছিল।[৩২৬]
পেনসিলভানিয়ার নির্বাচনি প্রচারাভিযানে হামলায় প্রাণে বেঁচে যাওয়ার পর সেপ্টেম্বর মাসে তাকে আবারও হত্যার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ।